আদালতে হাজিরা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী Nisith Paramanik এর চুরির মামলায় আজ হাজিরা দিলেন তিনি

Spread the love

 Nishith Pramanik Central Minister
আদালতে হাজিরা দিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের ।

নিশীথের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ গত বছর ১১ নভেম্বর পরোয়ানা নির্দেশিকা জারি করা হয়। তার বিরুদ্ধে , আলিপুরদুয়ারের বিচারবিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট (থার্ড কোর্ট) নির্দেশিকা দেন । পরবর্তীতে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশদেয় কলকাতা হাই কোর্ট।

                      

Nisith Paramanik centeral Minister

সেই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর হাজিরা কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশ  অনুযায়ী আলিপুরদুয়ার আদালতে । প্রায় ১৪ বছর আগে দুটি চুরির ঘটনা ঘটে আলিপুরদুয়ার শহরে। সেখানকার  সোনার দোকানে চুরির ঘটনায় নাম উঠে আসে নিশীথের। সে ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছিলো আলিপুরদুয়ার থানায়।  মঙ্গলবার আদালতে যান সেখানে মিনিট চল্লিশ আদালতে উপস্থিত থাকেন নিশীথ। পরবর্তীতে জানানো হয়েছে হাই কোর্টের নির্দেশমতো নিশীথের আইনজীবী হাজিরা দেবেন আদালতে তার হয়ে ।

আলিপুরদুয়ারের বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট (থার্ড কোর্ট) নির্দেশিকা দেন নিশীথের বিরুদ্ধে ।  ১১ নভেম্বর পরোয়ানা নির্দেশিকা জারি করা হয়েছিলো।  পরবর্তীতে , সেই পরোয়ানার উপর অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দেওয়া হয় । কলকাতা হাই কোর্টের স্থগিতাদেশের পর মঙ্গলবার সকালে আলিপুরদুয়ার আদালতে হাজিরা দেওয়ার জন্য আসেন নিশীথ। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বেশ কয়েক জন সমর্থকও। পাশাপাশি, আদালত চত্বর নিরাপত্তায় ভর্তি ছিলো।

নিশীথ সাংবাদিকদেরআদালত থেকে বেরিয়ে জানান, ‘‘রাজ্য জুড়ে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে বিরোধীদের৷ পাশাপাশি রাজনৈতিক চক্রান্তের অভিযোগ ও তোলেন। তাঁকে  ফাঁসানো হয়েছে নিশীথ পারমানিক মন্তব্য করেন৷ 

ঘটনাটি বামফ্রন্ট আমলের ,সেই সময় বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষের আন্দোলনকে রুখে দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছিল৷ রাজবংশী সম্প্রদায়ের মানুষের জন্য লড়াইয়ের কারণে আমাকে ফাঁসানো হয়েছে।’’

 আলিপুরদুয়ার শহরে দু’টি সোনার দোকানে চুরির অভিযোগ নিশীথের বিরুদ্ধে। তিনি ২০১৯ সালে সাংসদ হন সেই সময়  মামলাটি স্থানান্তরিত হয় বারাসাতের এমপি আদালতে । কিন্তু পরবর্তী কালে নিশীথ আবেদন করলে ওই মামলাটি আবার আলিপুরদুয়ার আদালতের লোয়ার কোর্টে পাঠানোর নির্দেশ দেয়  কলকাতা হাইকোর্ট। ওই ঘটনাকে সামনে রেখে আন্দোলনে করতে দেখা যায় তৃণমূলকেও।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *