বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চ থেকে নিয়োগ দুর্নীতির মামলা সরানোর নির্দেশ জারি করেছে সুপ্রিম কোর্ট। সাক্ষাত্কারের প্রতিলিপির সত্যতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশের পরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। ফলে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে মামলাটি অন্য বিচারপতির কাছে স্থানান্তরের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
নিয়োগ দুর্নীতি মামলাটি অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে, এবং বেঞ্চ থেকে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে অপসারণের সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি। কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে কোনও উপযুক্ত ও নিরপেক্ষ বিচারকের দ্বারা এই মামলার বিচার নিশ্চিত করতে।
সাক্ষাৎকারের প্রতিলিপির সত্যতা নিয়ে উদ্বেগ ওঠার পর মামলা থেকে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে অপসারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিচার ব্যবস্থা যাতে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ থাকে তা নিশ্চিত করা অপরিহার্য এবং মামলাটি অন্য বিচারকের কাছে স্থানান্তরের সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত ন্যায়বিচারের প্রতি এই অঙ্গীকার প্রতিফলিত করে।
নিয়োগ দুর্নীতির মামলাটি বিতর্কের উত্স হয়েছে, এবং বেঞ্চ থেকে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে অপসারণ করার সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য একটি পদক্ষেপ। এই মামলার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ বিচার হওয়া অপরিহার্য, এবং কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিকে নিশ্চিত করতে হবে যে এই মামলা।
উপসংহারে, নিয়োগ দুর্নীতি মামলা থেকে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে অপসারণের সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি। এটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে ন্যায়বিচার পরিবেশন করা নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত করে এবং বিচার ব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধারের দিকে এটি একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ। কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিকে এখন নিশ্চিত করতে হবে যে একজন উপযুক্ত ও নিরপেক্ষ বিচারকের মাধ্যমে মামলার বিচার করা হবে।
24 শে এপ্রিল, সুপ্রিম কোর্ট অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিষয়ে একটি পর্যবেক্ষণ করে বলেছে যে যদি একজন বিচারক একটি সাক্ষাত্কার দেন, তবে তারা সংশ্লিষ্ট মামলার শুনানির সমস্ত অধিকার হারাবেন। শুক্রবার এটি আবার উঠে আসে, এবং সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি আদেশ দেন যে বিচারপতি অভিজিৎ গাঙ্গুলীর বেঞ্চ থেকে নিয়োগ মামলাটি সরানো হবে। এসব মামলায় নতুন বিচারপতি নিয়োগ করবেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি।
বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছেন, তবে কুন্তল ঘোষ চিঠির মামলায় অভিষেক ব্যানার্জিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কেন্দ্রীয় সংস্থা তলব করতে পারে। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এটি পর্যবেক্ষণ করেছিলেন এবং অভিষেক ব্যানার্জি এই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন। অভিষেক মনু সিংভি প্রশ্ন তোলেন একজন বিচারক কীভাবে একটি বিচারাধীন বিষয়ে সাক্ষাৎকার দিতে পারেন।
এই মামলা ভারতে বিচারকদের নিরপেক্ষতা নিয়ে উদ্বেগ বাড়িয়েছে। বিচারকদের জন্য তাদের নিরপেক্ষতা বজায় রাখা এবং ন্যায্য এবং ন্যায্য সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতার সাথে আপস করতে পারে এমন কোনো কাজ এড়ানো গুরুত্বপূর্ণ। এসব মামলায় নতুন বিচারক নিয়োগ আশা করা যায় বিচার ব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করবে।