শিক্ষা দুর্নীতির বিস্তার রাজ্যের সকল জায়গায়।রাজ্যের শিক্ষা দফতর জেলে । শাসকের বিরুদ্ধে উঠেছে প্রশ্ন।এখন অনেক ব্যাক্তি জামিনে ছাড়া পেয়েছেন। PSC সেই সংস্থাতেও দুর্নীতি।
PSC Recruitment 2017: এই নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয় 2017 সালে । এগ্রিকালচার ডেভেলপমেন্ট অফিসার চাকরীপ্রার্থী তিনি অভিযোগ করেছিলেন ।তিনি আদালতের মামলা নিয়ে গিয়ে সেই ফয়সালা তে রাকেশ কুমার পাল এবং অন্য ৪৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা চলছিলো।
এই দুর্নীতি তদন্তে অসম পাবলিক সার্ভিস কমিশনের প্রাক্তন চেয়ারম্যান রাকেশ কুমার পাল ,তাদের বিভিন্ন অফিসারদের বিরুদ্ধে পনেরো লক্ষ টাকা ঘুষ চাওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়।
এই পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিলো ২০১৫ সালে। এগ্রিকালচার ডেভেলপমেন্ট অফিসার পদের রেজাল্ট প্রকাশ হয় 2016 সালে। এই মামলায় রাকেশ কুমার পাল বর্তমানে জামিনে ছিলেন।এই অফিসার ছাড়া ছেষট্টি জন কর্মচারী তাদের আলাদা নিয়োগ মামলায় বিচার চলছে।
PSC Chairman দৃষ্টান্তমূলক সাজা দিয়েছে অসম,আদালত । রাকেশ কুমার পাল চোদ্দো বছরের জেল ও দুই লক্ষ টাকা জরিমানার আদেশ দিয়েছে আদালত। এই দুর্নীতি মামলায় যুক্ত সদস্য অসম পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সামেদুর রহমান ও বসন্তকুমার ডলিকে তাদের শাস্তির বিধান দেওয়া হয়েছে। এই সদস্যদের আদালত ১০ বছর করে কারাদণ্ড এবং ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানার নির্দেশ দিয়েছে ।
পাবলিক সার্ভিস কমিশন( PSC),অসম ,এই নিয়োগ দুর্নীতিতে আদালত যে দ্রুত ,যথার্থ পদক্ষেপ নিয়েছে।সেই বিষয়ে প্রসংশা প্রাপ্য । PSC Recruitment Scam নিয়োগ দুর্নীতির সাজা এখানেই শেষ নয়।এগ্রিকালচার ডেভেলপমেন্ট অফিসার-সহ আরও ২৯ জনকে চার বছরের কারাদণ্ড ,তাদের জরিমানা পরিমান দশ হাজার টাকা আদালত ধার্য করেছে।
রাজ্যের নিয়োগ দুর্নীতির যে মামলা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দল সিবিআই সিআইডি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট তাদের তদন্তের দীর্ঘ সুত্রিতা নিয়োগ নিয়ে আদালতের পর্যবেক্ষণ তদন্তে সংস্থার বিরুদ্ধে আদালতের প্রশ্ন নিয়ে বিতর্কিত। সেই জায়গায়, পাবলিক সার্ভিস কমিশন( PSC),অসম ,সেখানে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আদালতের সাজা দেখে রাজ্যের মন্ত্রী রা সজাগ হবেন।
রাজ্যের প্রাথমিক , এসএসসি ,শিক্ষা দুর্নীতিতে দীর্ঘদিন বিক্ষোভ সমাধানের আশা পাওয়া যাবে এই নির্দেশ থেকে বড়ো,প্রশ্ন এই রাজ্যের চাকরী প্রার্থীদের কাছে। তাদের নিয়োগ দ্রুত সম্পন্ন হয়ে তাদের কর্ম ক্ষেত্রে যোগ দানের জন্য তাদেরও একই আবেদন থাকবে।এই রাজ্যের আদালত কি সিধান্ত নিচ্ছে সেটাই দেখার বিষয়।