তিনি কোলকাতা হাইকোর্টের(Calcutta High Court) মহিলা বিচারপতি অমৃতা সিনহা।(Amrita Sinha Judge) তার স্বামী প্রতাপ চন্দ্র দে তিনিও আইনজীবী । স্বামী স্ত্রী হলেও সম্পর্কের গুঞ্জন তাহলে শুরু হয়েছে!!!???? ম্যাট্রিমনি সাইটে বিজ্ঞাপনে (Matrimonial Advertising) হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহার নাম।
এই মহিলা ডাকসাইটে বিচারপতি তার এজলাসে বাঘে গরুতে একঘাট জল খায়।তিনি যেমন নম্রভাষী তেমনি তার পর্যবেক্ষণে ছাড় পায় না নেতা মন্ত্রীরা।অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে বাড়ি নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন। লিপ্স অ্যান্ড বাউন্স মামলায় সাংসদের বাড়ি ও সম্পত্তি নিয়ে প্রশ্ন তুলে সাংসদের বিরাগভাজন হন এই বিচারপতি।
রাজ্যের শিক্ষা দুর্নীতির মামলায় তার পর্যবেক্ষণের ফলে সুপ্রিম কোর্টে তার বিরুদ্ধে নালিশ ও ঠুকেছেন অভিষেক।কিন্তু আদতে তিনি যে ন্যায়ের প্রতি দৃর চিত্ত ও তার পর্যবেক্ষণ যে কোনো আমলা ও মন্ত্রীকে বিদ্ধ করতে পারে।সেই জেনে আপাত নিরীহ সেজে থাকলেও রেহাই থাকেনা তার থেকে।তিনিই নাকি বিজ্ঞাপন দিলেন ম্যাট্রিমনি সাইটে (Matrimonial Advertising)
বিচারপতি অমৃতা সিনহার ও তার স্বামী প্রতাপ চন্দ্র সিনহা দুজনের বৈবাহিক জীবন নিয়ে কখনই সামনে আসেনি কোনো বিতর্ক। সুখী দাম্পত্য জীবনে তাদের পেশার ও সততার জন্য আইনজীবী প্রতাপ চন্দ্রের নামে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগে সি আই ডি হেনস্থা করে।
এই বিচারক ও তার স্বামী কে নিয়ে তখন মামলায় হেনস্থা হয় তিনি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী কে চিঠি দিয়েছিলেন অভিযোগ জানিয়ে।কিন্তু এই চিঠি যে একেবারে পাত্র চাই হিসাবে।বিষয়টি ভালো করে দেখলে জানতে পারা যাবে।এক তরুণী আইনজীবীর কথা তিনি এই কান্ড ঘটিয়েছেন।
কোলকাতার বাসিন্দা একুশ বছরের তরুণী আইনজীবী, জীবনসঙ্গী বাছাইয়ের জন্য বিজ্ঞাপন দেয় ম্যাট্রিমনি সাইটে সেখানেই উল্লেখ করে বিচারপতি অমৃতা সিনহার( Amrita Sinha Judge )কথা।তিনি ওই কলামে লেখেন পাত্র চাই তার উচ্চতা লম্বা ও ফর্সা ইত্যাদি লেখেন।উল্লেখ্যযোগ্য তিনি যখন জুড়ে দেন বিচারপতি অমৃতা সিনহার নাম।
ওই মহিলা আইনজীবী তিনি অমৃতা সিনহার( Amrita Sinha Judge) কাছে ট্রেনি হিসেবে কাজও করেছেন ।মূল্যবোধ ও আদর্শের বিষয় টি তিনি উল্লেখ করে লেখেন আদর্শের বিষয়ে তিনি যথার্থ মূল্যায়ন করে পাত্র কে বেছে নিতে চান।কিন্তু পাত্র চাই কলামে বিচারপতি অমৃতা সিনহার নাম কি নিজের গুরুত্ত বোঝাতে ব্যাবহার করেছেন ওই মহিলা আইনজীবী ।তার এই নাম ব্যাবহার সেটা কি যুক্তিযুক্ত সেই নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে।