Awas Yojana : বিধানভা নির্বাচন আগে মমতা অভিষেকের ঘোষণা বিশেষ সুবিধা পাবে বাংলার এগারো লক্ষ পরিবার।বিশেষ সুবিধা আবাস যোজনায় (Who is eligible for Banglar Awas Yojana 2024)
রাজ্য সরকারের কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে অভিযোগ ছিলো পশ্চিমবঙ্গ কে আর্থিক বঞ্চনার। আবাস যোজনার টাকা পশ্চিবঙ্গ সরকার পাচ্ছেনা অভিযোগ ছিলো মমতার।আরজিকর ঘটনায় কিছুটা হলেও রাজ্যের শাসক দল ব্যাকফুটে ।তার মধ্যে মহিলারা ভোট ব্যাঙ্ক ,তারা বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন।
এই সময়ে রাজ্যের মানুষকে কিছুটা সুবিধা দিতে লক্ষ্ণীর ভাণ্ডার পাশাপাশি এগারো লক্ষ পরিবার পেতে চলেছে (Banglar Awas Yojana) র টাকা । শাসক তৃণমূল কংগ্রেস নির্বাচনে রাজনৈতিক সুবিধা পেতে এই জনমুখী প্রকল্পের ঘোষণা মনে করেছেন রাজ্যের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি।
Who is eligible for Banglar Awas Yojana : এতদিন কভিড থেকে Pradhanmontri Awas Yojana তে দারিদ্র্য সীমার নিচে বসবাস করে এমন মানুষের জন্যই বরাদ্দ ছিল বাড়িগুলি।সেই ভাবেই সিধান্ত হয়েছে বাংলা আবাস যোজনা তে দারিদ্র্য সীমার নিচে বসবাসকারী মানুষদের দেওয়া হবে বাড়ি।
How To Apply Banglar Awas Yojana : এই প্রকল্পে র জন্য নিকটবর্তী পঞ্চায়েত ও ব্লক অফিসে যান। পঞ্চায়েতে প্রধান ও ব্লকে বিডিও র সাথে কথা বলে বাংলার আবাস যোজনার ফ্রম সংগ্রহ করে জমা দিন ।পঞ্চায়েত ব্লক থেকে আধিকারিক এসে আপনার জমি সেই সম্পর্কে তথ্য ও আপনার আর্থিক অবস্থান যাচাইয়ের পরেই আবাস যোজনার বাড়ি আপনার জন্য বরাদ্দ হবে।
What documents are required? Banglar Awas Yojana তে নাম নথিভুক্ত কর তে যে ডকুমেন্টস প্রয়োজন
আঁধার কার্ড ।
ভোটার কার্ড ।
জব কার্ড ।
ডিজিটাল রেশন কার্ড ।
ব্যাঙ্কের একাউন্ট বই ।
ফটোকপি । এই নির্দিষ্ট ডকুমেন্টস গুলি আপনার ঘর পাওয়া পর্যন্ত চাইলে দেখাতে হবে নির্দিষ্ট আধিকারিক কে।
বাংলার আবাস যোজনার লিস্ট দেখতে হলে এইখানে ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন
list of eligble person of Banglar Awas Yojana 2024
এদিন নবান্ন সূত্রে বলা হচ্ছে দুর্নীতি রোধে সতর্ক রাজ্য প্রশাসন মুখ্য সচিব মনোজ পন্থ জানিয়েছেন বাংলার এগারো লক্ষ ( চার জন ক রে ) পরিবার এই প্রকল্পে উপকৃত হবে ।চুয়াল্লিশ লক্ষ মানুষ সুবিধা ভোগ করবে Bangla Awas Yojana মাধ্যমে।তাই স্ট্যান্ডার্ড অপেরান্টিং প্রসিডিওর মেনে তবেই দেওয়া হবে বাড়ি।
এই প্রকল্পে খরচ হবে প্রায় চোদ্দ হাজার কোটি টাকা ।ঘর পিছু বরাদ্দ ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা।রাজ্যে সরকার তাই সিধান্ত নিয়েছে এই প্রকল্পে দুটি আর্থিক বছরের মধ্যে ভাগ করে নেওয়া।এই বছর বরাদ্দ হবে অর্ধেক , পরের বছর বরাদ্দ হবে অর্ধেক এতে চাপ কিছুটা কমবে রাজ্য সরকারের।রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকের পরেই আনুষ্ঠানিক ঘোষনা করবে মুখ্যমন্ত্রী এমনটা জানানো হয়েছে।