Convicted Lawmakers ban : দোষী সাব্যস্ত আইন প্রণেতারা চিরতরে নিষিদ্ধের ব্যাপারে কেন্দ্রীয় সরকার এদিন সুপ্রিমকোর্টে তাদের রিপোর্ট দিয়েছেন।
এই আবেদনের প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে কেন্দ্রের আইনজীবী বলেছে যে আইনটি একটি বিশেষ পদ্ধতিতে ফ্রেম করার জন্য সংবিধানকে পুনর্লিখন বা সরাসরি সংসদকে পুনরায় উল্লিখিত করবার চেষ্টা যা সম্পূর্ণ “বিচার বিভাগীয় পর্যালোচনার ক্ষমতার বাইরে ছিল”
চিরতরে নিষিদ্ধকরার ব্যাপারে সংসদের বিষয় উল্লেখ করে কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে এটি পার্লামেন্টের এক্তিয়াতের বিষয়।
অশ্বিনী কুমার উপাধ্যায়ের করা এই মামলায় দোষী সাব্যস্ত কোনো এম এল এ মন্ত্রী দের চিরতরে আইন প্রণয়নের নিষিদ্ধে ও তাৎক্ষণিক নিষিদ্ধের ব্যাপারে উল্লেখ করে বলে এই নির্দেশ বহাল হলে সেটি হবে দেশের এমপি এবং বিধায়কদের বিরুদ্ধে ।
যেটি নিয়ম People Act, 1951 মান্যতা দিয়ে সেই দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিদের নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়।
সেই মন্ত্রীর জেল দুই বছরের অধিক হলে As per Section 8(3) তার কারাগারের সময়কাল, থেকেনির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বিতার ৬ বছরের মান্যতা দেওয়া হয় না।
কোনো নেতা জঘন্য অপরাধ করলে যেমন ধর্ষণ ,Unlawful Activities (Prevention) Act (UAPA), Protection of Civil Rights (PCR) Act ইত্যাদি সেই জন্য Section 8(1) নিয়মে তার কারাগারে সময় কালের ও মুক্ত হওয়ার সময় পর্যন্ত ছয় বছর নিষিদ্ধ থাকেন সেই পার্থী।
কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে দোষী সাব্যস্ত আইন প্রণেতারা নিষিদ্ধের (Convicted Lawmakers ban) ব্যাপারে আইনি সিধান্ত অর্থাৎ সুপ্রিমকোর্ট সম্পুর্ন নির্দেশ দেবে।
তবে আইনপ্রণেতাদের সম্পুর্ন নিষিদ্ধের বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকার একমত না হয়ে জানিয়েছে নির্দিষ্ট সময় অর্থাৎ ছয় বছরের যে নিয়ম সেটি প্রয়োগের জন্য সমর্থন করেছে।