Bengal SSC Recruitment : রাজ্যের শিক্ষা দুর্নীতি ইস্যু ও সেই নিয়ে মামলা সুপ্রিমকোর্টে আজ বিচারপতি মান্যতা দিয়েছে কোলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে।

এদিন মামলা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সে দিন শুনানি হয়নি। প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খন্না এবং বিচারপতি সঞ্জয় কুমার শুনানিতে যোগ্য ও অযোগ্য দের আলাদা তালিকা সম্ভব সেই নিয়ে প্রশ্ন করে।

রাজ্যের আইনজীবী জবাবে বলেন এসএসসি নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করে ২৬ হাজার চাকরিপ্রার্থীর।২০১৬ সালে চারটি ক‍্যাটাগরিতে নিয়োগ সেই প্রক্রিয়া হাইকোর্ট বাতিল হয়ে যায়।

এদিন আদালতে সুপার নিয়ামেরিক পোস্টের কথাও রাজ্য সরকারি আইনজীবী বলেন।হাইকোর্টের এই পদ্ধতিতে হস্তক্ষেপ নিয়ে প্রশ্নে বিচারপতি বলেন আপনারা চাইছেন স্টে তুলে দেওয়া হোক?

রাজ্যের আইনজীবী বলেন আমাদের তরফে একটি ও নিয়োগ সুপার নিউমেরিক পদ্ধতির মাধ্যমে হয়নি।

প্রধান বিচারপতি বলেন নম্বর কারচুপি হয়েছে বিভিন্ন দুর্নীতি omr সেটাও সংরক্ষিত হয়নি।রাজ্যের আইনজীবীর কাছে বিচারপতি জানতে চান যোগ্য ও অযোগ্য প্রার্থী বাছাইয়ে রাজ্যের সম্মতি আছে কি না।

রাজ্যের আইনজীবী রাকেশ দিবেদি বলেন আছে ।তিনি বলেন সিবিআই এই বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য দিয়েছে।

এদিন এস এস সি র আইনজীবী কে প্রশ্ন করে প্রধান বিচারপতি হাইকোর্ট কেনো বলেছে যোগ্য ও অযোগ্য দের আলাদা করে বাছাই সম্ভব নিয়ে !!???

তিনি বলেন omr সংরক্ষণ হয়নি জবাবে রাজ্যের তরফে মিরর ইমেজ সংরক্ষণ হয়েছে মন্তব্য করে ।বিচারপতি বলেন এটি সঠিক পদ্ধতি নয় দায়িত্ত্ব দেওয়া হয় নাইসা কে।

সেই দায়িত্ব স্ক্যানটেক পায় তাদের স্ক্যান কপি ছাড়া কিছু নেই।

প্রধান বিচারপতি বলেন টেন্ডার ছাড়াই নাইস কে এস এস সি দায়িত্ত্ব দেয়।তিনি বলেন বহু জিনিষ গোপন হয়েছে।

প্রধান বিচারপতি এদিন বাংলায় এস এস সি নিয়োগ মামলায় দুর্নীতির বিষয় বলেন omr ও স্ক্যান্ন্ড কপি এক নয় ।তাই টেন্টেড এবং আনটেন্ডেডদের আলাদা করা সম্ভব কি ভাবে সেটাই প্রশ্ন এস এস সির আইনজীবিকে। তিনি বলেন হাইকোর্ট সঠিক জাজমেন্টই দিয়েছে। এখানে দুর্নীতির সম্ভাবনা আছে।

By Argha Bhattacharyya

I am experienced three years in politics ,bengal culture,besides my experience & Our report is published after accurate data analysis

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *